বাংলাদেশ

৬৪ জেলার দর্শনীয় স্থানগুলোর তালিকা ২০২৪ – যা মিস করা উচিত নয়

৬৪ জেলার দর্শনীয় স্থানগুলোর তালিকা ২০২৪! আমরা অনেকেই বিভিন্ন প্রয়োজনে দেশের বিভিন্ন জেলায় ভ্রমন করে থাকি। আবার অনেকে আছি নির্দিষ্ট কোন জেলার ভ্রমণের আগে জানতে চাই ঐ জেলার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে। তাঁদের জন্যই মূলত এ পোস্ট টি। এ পোস্টে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করবো বাংলা দেশের প্রতিটি জেলার জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান সমূহের নাম, ঢাকা থেকে তার দূরত্ব সহ আরো কিছু তথ্য। তো চলুন শুরু করা যাক…

বাগেরহাট জেলা

১৯৮৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বাগেরহাট জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বাগেরহাটের পূর্ব নাম ছিলো “চন্ডাল” । বাগেরহাট জেলা চিংড়ি ও সুপারির জন্য খুবই জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে বাগেরহাটের দূরত্ব ২৬৪.১ কি: মি: প্রায়

বাগেরহাট জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • খাঞ্জেলী দিঘী
  • বাগেরহাট জাদুঘর
  • সিংগাইর মসজিদ
  • নয় গম্বুজ মসজিদ
  • বাগেরহাট জাদুঘর
  • জিন্দাপীর মসজিদ
  • ষাট গম্বুজ মসজিদ
  • সাবেক ডাঙ্গা পুরাকীর্তি
  • অযোধ্যা মঠ/কোদলা মঠ
  • খানজাহান আলী (রঃ) এর মাজার

 

বান্দরবান জেলা

১৯৮১ সালের ১৮ এপ্রিল বান্দরবান জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বান্দরবানের পূর্ব নাম ছিলো “বোমাং থং”। বান্দরবান জেলা হিল জুস এবং তামাক এর জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে বান্দরবানের দূরত্ব ৩২০.৪ কি: মি: প্রায়

বান্দরবান জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • মিরিঞ্জা
  • নীলাচল
  • নীলগিরি
  • শুভ্রনীল
  • নাফাখুম
  • বগালেক
  • তাজিংডং
  • দেবতাখুম
  • কানাপাড়া
  • কেওক্রাডং
  • উপবন লেক
  • প্রান্তিক লেক
  • চিম্বুক পাহাড়
  • আলীর সুড়ঙ্গ
  • শৈলপ্রপাত ঝর্ণা
  • ক্যামলং জলাশয়
  • জীবন নগর পাহাড়
  • মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স
  • বৌদ্ধ ধাতু জাদী (স্বর্ণ মন্দির)

 

বগুড়া জেলা

১৮২১ সালে বগুড়া জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বগুড়ার পূর্ব নাম ছিলো “পৌণ্ড্রবর্ধন” ও এটি বরেন্দ্রভূমি বলে খ্যাত অঞ্চলের অংশবিশেষ। বগুড়ার জেলার আরো একটি নাম আছে, আর তা হলো “বগরা”। বগুড়ার নাম উঠিলেই সবার আগে চলে আসে বগুড়ার বিখ্যাত দই এর কথা, এছাড়াও বগুড়ার এশিয়ার (ব্র্যান্ড) মিষ্টি, মহাস্হানের কটকটি ও সারিয়াকান্দির মরিচ অনেক জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে বগুড়ার দূরত্ব ১৯৫.৮ কি: মি: প্রায়

 

বগুড়া জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • মহাস্থানগড়
  • সান্তাহার সাইলো
  • বেহুলার বাসরঘর
  • জয়পীরের মাজার
  • মহাস্থানগড় জাদুঘর
  • যোগীর ভবনের মন্দির
  • বাবুর পুকুরের গণকবর
  • পাঁচপীর মাজার কাহালু
  • সারিয়াকান্দির পানি বন্দর
  • দেওতা খানকা হ্ মাজার শরিফ
  • মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম

 

বরগুনা জেলা

১৯৮৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি বরগুনা জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বরগুনার নারিকেল ও সুপারি অত্যান্ত বিখ্যাত। এছাড়াও বরগুনার নাড়িকেলের সুরুয়া, চুইয়া পিঠা, মুইট্টা পিঠা, চ্যাবা পিঠা, আল্লান, তালের মোরব্বা, বিসকি, মাছ ও মিষ্টি অনেক জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে বরগুনার দূরত্ব ২৮০.৬ কি: মি: প্রায়

 

বরগুনা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • বিহঙ্গ দ্বীপ
  • লালদিয়া বন
  • রাখাইন পল্লী
  • সিডর স্মৃতিস্তম্ভ
  • মোহনা পর্যটন কেন্দ্র
  • টেংরাগিরি ইকোপার্ক
  • হরিণ ঘাটা ইকোপার্ক
  • বিবিচিনি শাহী মসজিদ
  • শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকত
  • বুকাবুনিয়া মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ
  • মৎস্য অবতরণ ও পাইকারী মৎস্য বিক্রয় কেন্দ্র

 

বরিশাল জেলা

১৯৯৭ সালে বরিশাল প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বরিশালের পূর্ব নাম “চন্দ্রদ্বীপ, বাকিলা ও বাকেরগঞ্জ”। বরিশালকে বলা হয় বাংলার ভেনিস। বরিশালের আমড়া দেশ ব্যাপী অত্যান্ত জনপ্রিয়। এ ছাড়া বরিশালে রয়েছে অনেক বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান। ঢাকা থেকে বরিশালের দূরত্ব ২৩৬.৯ কি: মি: প্রায়

 

বরিশাল জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • দুর্গাসাগর
  • সাতলা বিল
  • মাহিলাড়া মঠ
  • বঙ্গবন্ধু উদ্যান
  • কসবা মসজিদ
  • গুঠিয়া মসজিদ
  • কীর্তনখোলা নদী
  • অক্সফোর্ড মিশন
  • হিজল তলার বিল
  • পাদ্রিশিবপুর গির্জা
  • আরিফ মাহমুদের বাড়ি
  • উলানিয়া জমিদার বাড়ি
  • কলসকাঠি জমিদা বাড়ি
  • চরামদ্দী মুংখান মসজিদ
  • আবদুর রব সেরনিয়াবাদ সেতু
  • চাঁদনী ঈশ্বর চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়
  • হযরত মল্লিক দূত কুমার শাহ (রঃ) এর মাজার

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা

১৯৮৪ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এর আগে এটি কুমিল্লা জেলার সাথে একটি অংশ ছিলো। পূর্বে এ জেলার নাম ছিলো “টিপরা”। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছানামুখী, তালের বড়া ও রসমালাইয়ের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দূরত্ব ১০৭ কি: মি: প্রায়

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • ধর্মতীর্থ
  • এমপি টিলা
  • কচুয়া মাজার
  • নাটঘর মন্দির
  • সলিমগঞ্জ কলেজ
  • হাটখোলা মসজিদ
  • দয়াময় আনন্দধাম
  • কেল্লা শহীদ মাজার
  • উলচাপাড়া মসজিদ
  • আরিফাইল মসজিদ
  • জয়কুমার জমিদার বাড়ি
  • টিঘর জামাল সাগর দিঘী
  • বিদ্যাকুট সতীদাহ মন্দির
  • কেল্লাপাথর শহীদ সমাধিস্থল
  • আব্দুর রহমান শাহের মাজার
  • আয়েত উল্লাহ শাহ এর মাজার
  • রছুল্লাহবাদ খান বাড়ির দিঘিরপার
  • ৭১ জন শহীদের নামে নির্মিত স্মৃতিসৌধ
  • কালিকচ্ছ নন্দীপাড়াস্থ দয়াময় আনন্দধাম

 

চাঁদপুর জেলা

১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি চাঁদপুর জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়। পুরিন্দপুর মহল্লার চাঁদ ফকিরের নাম অনুসারে মতান্তরে চাঁদরায়ের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম হয় চাঁদপুর। বহুকাল আগে থেকেই আতিথেয়তার জন্য চাঁদপুরের অনেক সুনাম। চাঁদপুরের ইলিশ সারাদেশ জুড়ে বিখ্যাত। ঢাকা থেকে চাঁদপুরের দূরত্ব ১১৯.৯ কি: মি: প্রায়

 

চাঁদপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • রক্তধারা
  • ইলিশ চত্বর
  • শপথ চত্বর
  • চৌধুরী বাড়ি
  • মৎস জাদুঘর
  • ডিসির বাংলো
  • ফাইভ স্টার পার্ক
  • ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য
  • চাঁদপুর স্টেডিয়াম
  • সরকারি শিশু পার্ক
  • চাঁদপুর চিড়িয়াখানা
  • আলমগীরী মসজিদ
  • গজরা জমিদার বাড়ি
  • রূপসা জমিদার বাড়ি
  • হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ
  • কড়ৈতলী জমিদার বাড়ি
  • সরকারি বোটানিকাল গার্ডেন
  • নুনিয়া দত্তের বাড়ী পূজা মন্দির
  • হযরত রাস্তি শাহ (র) এর মাজার
  • বড়স্টেশন মোলহেড নদীর মোহনা
  • রাগৈ মুঘল আমলের ৩ গম্বুজ মসজিদ
  • মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন মুক্তিযুদ্ধের স্মারক
  • পদ্মা-মেঘনার চর (বর্তমান-মিনি কক্সবাজার)

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা

১৯৮৪ সালের ১ মার্চ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পূর্বে “নবাবগঞ্জ” নামে পরিচিত ছিল। চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম অনেক জনপ্রিয়। এছাড়াও এ জেলায় বিভিন্ন দর্শণীয় ও বিখ্যাত স্থান থাকায় এটি ভ্রমন পিপাষুদের জন্য একটি পছন্দের যায়গা। ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের দূরত্ব ৩১৬.৩ কি: মি: প্রায়

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • নীলকুঠি
  • বাবু ডাইং
  • বালিয়াদীঘি
  • আল্পনা গ্রাম
  • স্বপ্ন পল্লী পার্ক
  • দাফেউল বালা
  • ৩ গম্বুজ মসজিদ
  • চামচিকা মসজিদ
  • ধানিয়াচক মসজিদ
  • দারসবাড়ী মসজিদ
  • ছোট সোনা মসজিদ
  • কানসাট আম বাজার
  • কোতোয়ালী দরওয়াজা
  • শাহ নেয়ামতুল্লাহ (রঃ) এর মাজার
  • ঐতিহাসিক আলী শাহপুর মসজিদ
  • হযরত বুলন শাহর (রঃ) এর মাজার
  • বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গিরের সমাধি

 

চট্টগ্রাম জেলা

১৬৬৬ সালে চট্টগ্রামের জেলা হিসেবে যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে ১৮৬০ সালের দিকে পার্বত্য এলাকা নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা গঠিত হয়। চট্টগ্রামের পূর্বনাম ছিলো “ইসলামাবাদ”। কিন্তু ইসলামাবাদের আটপৌড়ে এর নাম ছিলো চাটিগাঁও। মূলত চাটিগাঁওয়ের সংস্কৃত উচ্চারণ হল চট্টগ্রাম। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের দূরত্ব ২৮০.৪ কি: মি: প্রায়

 

চট্টগ্রাম জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • লালদিঘী
  • চা বাগান
  • সহস্রধারা
  • ডিসি হিল
  • হালদা নদী
  • ঠাকুর দিঘী
  • বাটালি হিল
  • ফয়েজ লেক
  • বি.জি.সি ট্রাষ্ট
  • ওয়ার সিমেট্রি
  • মহামায়া লেক
  • ভাটিয়ারী লেক
  • বায়তুল ইজ্জত
  • চন্দ্রনাথ পাহাড়
  • মেধসমুনি আশ্রম
  • গুলিয়াখালী সী বিচ
  • চট্রগ্রাম চিড়িয়াখানা
  • চট্রগ্রাম কোর্ট বিল্ডিং
  • জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর
  • মন্দাকিনী শিব মন্দির
  • পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত
  • মির্জাখিল দরবার শরীফ
  • বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার

 

চুয়াডাঙ্গা জেলা

১৯৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি চুয়াডাঙ্গা জেলা হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। চুলো মল্লিক এ অঞ্চলের নাম চুয়াডাঙ্গা রাখেন বলে জানা যায়। বাংলাদেশের প্রথম ডাকঘর ও চিনির মিল এ জেলায় অবস্থিত। এ ছাড়াও এ জেলার ভূট্টা, পান ও তামাক অত্যান্ত জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে চুয়াডাঙ্গার দূরত্ব ২২৪.২ কি: মি: প্রায়

 

চুয়াডাঙ্গা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • দুয়া বাওড়
  • কেরু এন্ড কোং
  • মুক্তিযুদ্ধ গণকবর
  • রাখাল পীরের মাজার
  • শিয়েল পীরের মাজার
  • রাখাল শাহ এর মাজার
  • হাজার দুয়ারি বিদ্যালয়
  • আটশহীদ স্মৃতি কমপ্লেক্স
  • দৌলতগঞ্জ-মাজদিয়া স্থলবন্দর
  • তালসারি এবং ডিসি ইকো পার্ক
  • চুয়াডাঙ্গা নূরনগর কলোনী মাঠ
  • ইস্টাবলিস ডিজিটাল কানেক্টিভিটি
  • হযরত মালেক-উল-গাউস (রঃ) এর মাজার
  • কবি কাজী নজরুল ইসলামের আটচালা ঘ
  • শরৎচন্দ্রের স্মৃতি বিজড়িত কাশীপুর জমিদার বাড়ী

 

সিলেট জেলা

১৭৭২ সালের ১৭ মার্চ সিলেট জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। পূর্বে সিলেট জেলা “জালালাবাদ” নামে পরিচিত ছিলো। সিলেটের সাত রঙের চা সকলের পছন্দ। সিলেট জেলা চা পাতা, সাতকড়ার আচার, কমলা লেবু ও সাত রঙের চায়ের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে সিলেটের দূরত্ব ২৪০.৫ কি: মি: প্রায়

 

সিলেট জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • জাফলং
  • পান্তুমাই
  • লালাখাল
  • ভোলাগঞ্জ
  • বিছনাকান্দি
  • ড্রিমল্যান্ড পার্ক
  • হাকালুকি হাওড়
  • এডভেঞ্চার ওয়ার্ড
  • রায়ের গাঁও হাওড়
  • টিলাগড় ইকোপার্ক
  • রাতারগুল জলাবন
  • লাক্কাতুরা চা বাগান
  • মালনীছড়া চা বাগান
  • মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত
  • ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর
  • শ্রী শ্রী দুর্গা বাড়ী মন্দির
  • লোভাছড়া পাথর কোয়ারী
  • ডিবির হাওর বা শাপলা বিল
  • গাজী বোরহান উদ্দিন মাজার
  • হযরত শাহপরান (রঃ) মাজার
  • হযরত শাহজালাল (রঃ) মাজার
  • সোনাতলা পুরাতন জামে মসজিদ
  • ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর
  • শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

 

কক্সবাজার জেলা

১৯৮৪ সালে কক্সবাজার জেলা প্রতিষ্ঠা হয়। কক্সবাজারের পূর্ব নাম ছিলো “পালংকি”। নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের জন্য কক্সবাজার বিখ্যাত। কারণ এখানে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্র সৈকত ও রয়েছে ছোট বড় অনেক দ্বীপ। তাই বলা হয়, কক্সবাজার পর্যটন কেন্দ্র ও মৎস্য বন্দরের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে সিলেটের দূরত্ব ৩৯৪.৯ কি: মি: প্রায়

 

কক্সবাজার জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • হিমছড়ি
  • ছেঁড়াদ্বীপ
  • লাবনি বিচ
  • মহেশখালী
  • রাবার বাগান
  • রাখাইন পাড়া
  • ইনানী সী বিচ
  • অজ্ঞমেধা ক্যং
  • রাডার স্টেশন
  • বার্মিজ মার্কেট
  • মাতামুহুরি নদী
  • সোনাদিয়া দ্বীপ
  • আদিনাথ মন্দির
  • কলাতলী সী বিচ
  • সেন্টমার্টিন দ্বীপ
  • কালারমা মসজিদ
  • কানা রাজার সুরঙ্গ
  • শাহ ওমরের সমাধি
  • বরইতলী মৎস খামার
  • পাতাবাড়ী বৌদ্ধ বিহার
  • লামারপাড়া বৌদ্ধ বিহার
  • কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত
  • ডুলা হাজরা সাফারি পার্ক
  • মাহাসিংদ্রোহী বৌদ্ধ মন্দির
  • শ্রী শ্রী রামকূট বৌদ্ধ বিহার
  • বড় রাখাইল পাড়া বৌদ্ধ মন্দির

 

কুমিল্লা জেলা

১৯৬০ সালে কুমিল্লা জেলা হইসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। কুমিল্লা জেলার পূর্ব নাম ছিলো “ত্রিপুরা”। কুমিল্লা মূলত রসমালাই ও খাদি কাপড়ের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে কুমিল্লার দূরত্ব ১০১.২ কি: মি: প্রায়

 

কুমিল্লা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • কোটবাড়ি
  • ময়নামতি
  • গোমতী নদী
  • রূপবান মুড়া
  • আনন্দ বিহার
  • ইটাখোলা মুড়া
  • ধর্ম সাগর দিঘী
  • উজিরপুর টিলা
  • লালমাই পাহাড়
  • চন্ডীমুড়া মন্দির
  • উটখাড়া মাজার
  • নগর মিলনায়তন
  • শাহ সুজা মসজিদ
  • শালবন বৌদ্ধ বিহার
  • কবি তীর্থ দৌলতপুর
  • বীরচন্দ্র গনপাঠাগার
  • রাজেশপুর ইকো পার্ক
  • ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি
  • জাহারপুর জমিদার বাড়ি
  • কবি নজরুল ইন্সটিটিউট
  • ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক
  • নূর মানিকচর জামে মসজিদ
  • নবাব ফয়জুন্নেছা জমিদার বাড়ি
  • বায়তুল আজগর জামে মসজিদ
  • ভৈরব চন্দ্র সিংহের জমিদার বাড়ি
  • বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী
  • কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন
  • নওয়াব ফয়জুন্নেছার স্বামী গাজী চৌধুরীর বাড়ী সংলগ্ন মসজিদ

 

ঢাকা জেলা

ঢাকা জেলা প্রতিষ্ঠা হয় ১৭৭২ সালে। ঢালা জেলার পূর্ব নাম ছিল “জাহাঙ্গীর নগর”। ঢাকা জেলায় বাংলাদেশের রাজধানী “ঢাকা” অবস্থিত। ঢাকা বাংলাদেশে ঠিক মধ্যখানে অবস্থিত। সরকারি বাসভবন, বড় বড় কোম্পানির মূল অফিস, পুরান ঢাকার ঐতিহ্য সহ নানান গুরুত্বপূর্ণ ও দর্শনীয় স্থানের উপস্থিতি রয়েছে এ জেলায়। ঐতিহ্যবাহি হাজির বিরিয়ানি, বেনারসী শাড়ি পুরান ঢাকার বাকরখানি অন্যান্ত জনপ্রিয়।

 

ঢাকা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • দিয়াবাড়ি
  • কার্জন হল
  • শিশু মেলা
  • বড় কাটরা
  • রমনা পার্ক
  • নন্দন পার্ক
  • হাতির ঝিল
  • ছোট কাটরা
  • রোজ গার্ডেন
  • তারা মসজিদ
  • লালবাগ কেল্লা
  • হোসেনী দালান
  • আহসান মঞ্জিল
  • মুক্তযুদ্ধ যাদুঘর
  • ঢাকেশ্বরী মন্দির
  • আর্মেনিয়ান চার্চ
  • জিনজিরা প্রাসাদ
  • ঢাকা চিড়িয়াখানা
  • বাইতুল মুকাররম
  • ফ্যান্টাসি কিংডম
  • বাহাদুর শাহ পার্ক
  • তিন নেতার সমাধি
  • সাত গম্বুজ মসজিদ
  • জাতীয় সংসদ ভবন
  • সোহরাওয়ার্দী উদ্যান
  • কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার
  • জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান
  • বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার
  • রায়ের বাজার বধ্যভূমি
  • বিমান বাহিনীর জাদুঘর
  • শহীদ বুদ্ধিজীবি কবরস্থান
  • বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর
  • খান মোহাম্মদ মৃধা মসজিদ
  • জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্মৃতি জাদুঘর

 

দিনাজপুর জেলা

১৭৮৬ সালে দিনাজপুর জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়দিনাজ অথবা দিনারাজ রাজার নাম থেকেই “দিনাজপুর” নামের উৎপত্তি। দিনাজপুর জেলা মূলত লিচুর জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও এ জেলার আম, কাটারিভোগ চাল, চিড়া সহ আরো বেশ কিছু পন্য সারা দেশে অন্যান্ত জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে দিনাজপুরের দূরত্ব ৩৫৬.৯ কি: মি: প্রায়

 

দিনাজপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • স্বপ্নপুরী
  • রাজবাড়ী
  • রাম সাগর
  • ঘোড়াঘাট দুর্গ
  • নয়াবাদ মসজিদ
  • কান্তজিউ মন্দির
  • সীতাকোট বিহার
  • সুখ সাগর ইকোপার্ক
  • সিংড়া জাতীয় উদ্যান
  • বীরগঞ্জ জাতীয় উদ্যান
  • নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যান
  • রামসাগর জাতীয় উদ্যান
  • হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

 

ফেনী জেলা

১৯৮৪ সালে ফেনী জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ফেনী জেলার পূর্ব নাম ছিলো “শমসের নগর”। এ জেলা মহিশের দুধের ঘি, সেগুন কাঠ ও খন্ডলের মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে ফেনীর দূরত্ব ১৫৭.৭ কি: মি: প্রায়

 

ফেনী জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • সাত মন্দির
  • কৈয়ারা দীঘি
  • রাজাঝীর দীঘি
  • বিজর সিংহ দীঘি
  • চাঁদগাজী মসজিদ
  • জংলী শাহ মাজার
  • শমসের গাজী দিঘী
  • শিলুয়ার শীল পাথর
  • বিলোনিয়া স্থল বন্দর
  • চৌধুরী বাড়ি মসজিদ
  • পাগলা মিঞাঁর মাজার
  • আবদুল্লাহ শাহ মাজার
  • বাঁশপাড়া জমিদার বাড়ি
  • সোনাগাজী মুহুরী সেচ প্রকল্প
  • কালীদহ বরদা বাবু জমিদার বাড়ি

 

ফরিদপুর জেলা

ফরিদপুর জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে ১৮১৫ সালে। পূর্বে ফরিদপুরের নাম ছিলো “ফতেহাবাদ”। ফরিদপুর জেলা তার মিষ্টি খেজুর গুড়ের জন্য অনেক জনপ্রিয়। এ ছাড়াও এ জেলার পদ্মার ইলিশ, পাট ও নতুন চাল থেকে তৈরী হরেক রকমের পিঠা বিখ্যাত। ঢাকা থেকে ফরিদপুরের দূরত্ব ৮৬.৬ কি: মি: প্রায়

 

ফরিদপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • নন্দালয়
  • পদ্মা বাঁধ
  • তালমা মোড়
  • অম্বিকা ময়দান
  • সাতৈর মসজিদ
  • হাসামদিয়া পার্ক
  • ফলিয়া মুন্সী বাড়ি
  • মীরগঞ্জ নীল কুঠি
  • মথুরাপুর মসজিদ
  • পাতরাইল মসজিদ
  • টেপাখোলা সুইচ গেট
  • শেখ রাসেল শিশু পার্ক
  • বাইশ রশি জমিদার বাড়ী
  • নদী গবেষণা ইনিষ্টিটিউট
  • জগদ্বন্ধু সুন্দর এর আশ্রম
  • কবি জসিমউদ্দিনের বাড়ী
  • আটরশি বিশ্ব জাকের মঞ্জিল
  • নদেরচাঁদ বাওঁড় অ্যান্ড পিকনিক স্পট
  • কাটাগড় দেওয়ান শাগীর শাহ্ মাজার শরীফ
  • বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর

 

গাইবান্ধা জেলা

১৯৮৪ ইং সালের ১৫ অগাস্ট গাইবান্ধা জেলা গঠিত হয়। গাই শব্দের অর্থ গাভী আর বান্দা শব্দের অর্থ বাধা স্থানীয় ভাষায় প্রচলিত গাইবান্দা শব্দের সমন্বয়ে শব্দটি হয় গাইবান্ধ। এভাবেই মূলত এ জেলার নাম রাখা হয়েছে বলে জানা যায়। রসমঞ্জরী মিষ্টির জন্য গাইবান্ধা অত্যান্ত জনপ্রিয়। এ ছাড়াও কুটির শিল্পের জন্য এ জেলার অনেক সুনাম রয়েছে। ঢাকা থেকে গাইবান্ধার দূরত্ব ২৬৭.১ কি: মি: প্রায়

 

গাইবান্ধা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • বর্ধনকুঠি
  • ড্রীমল্যান্ড
  • তিস্তা নদী
  • বালাসী ঘাট
  • বাঙালি নদী
  • বালাসো ঘাট
  • পাকড়িয়া বিল
  • এসকেএস ইন.
  • ফুলপুকুরিয়া পার্ক
  • ফ্রেন্ডশীপ সেন্টার
  • রাজা বিরাট প্রাসাদ
  • রংপুর সুগার মিলস
  • গাইবান্ধা পৌরপার্ক
  • প্রাচীন মাস্তা মসজিদ
  • ঘেগার বাজার মাজার
  • নলডাঙ্গার জমিদার বাড়ি
  • পেরিমাধব জমিদার বাড়ি
  • বামনডাঙ্গা জমিদার বাড়ি
  • হযরত শাহ জামাল মাজার শরীফ
  • মীরের বাগানের ঐতিহাসিক শাহসুলতান গাজীর মসজিদ

 

গাজীপুর জেলা

১৯৮৪ সালের ১ মার্চ গাজীপুর জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। গাজীপুরের পূর্ব নাম ছিলো “ভাওয়াল”। গাজীপুর জেলা পেয়ারারকাঁঠালের জন্য বিখ্যাতো। এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় সাফারি পার্ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারিমুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমাবেশ বিশ্ব ইজতেমা টংগীর তুরাগ নদীর তীরে অনুষ্ঠিত হয় বলে এ জেলার অনেক সুনাম রয়েছে। ঢাকা থেকে গাজীপুরের দূরত্ব ২৮.৫ কি: মি: প্রায়

 

গাজীপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • বাসরী
  • নুহাস পল্লী
  • ছুটি রিসোর্ট
  • সিঙ্গার দীঘি
  • ন্যাশনাল পার্ক
  • জাগ্রত চৌরঙ্গী
  • জয় কালী মন্দির
  • জলেশ্বরী রিসোর্ট
  • ভাওয়াল রাজবাড়ী
  • সাহেব বাড়ি রিসোর্ট
  • আনন্দ পার্ক রিসোর্ট
  • বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক
  • রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্ট
  • সেইন্ট নিকোলাস চার্চ
  • বলিয়াদী জমিদার বাড়ি
  • রাঙ্গামাটি ওয়াটার ফ্রন্ট
  • দত্তপাড়া জমিদার বাড়ি
  • ভাওয়াল ন্যাশনাল পার্ক
  • দরগা পাড়া শাহী মসজির
  • ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী

 

গোপালগঞ্জ জেলা

১৯৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি গোপালগঞ্জ জেলায় হিসেবে প্রকাশ লাভ করে। গোপালগঞ্জ জেলা এক সময় রাজগঞ্জ নামে পরিচিতো ছিলো। গোপালগঞ্জ জেলা তরমুজ, পাট, বাদাম, ইতিহাস-ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে গোপালগঞ্জ জেলার দূরত্ব ১২৭ কি: মি: প্রায়

 

গোপালগঞ্জ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • মধুমতি নদী
  • কোর্ট মসজিদ
  • চন্দ্রা ভর্মা ফোর্ট
  • বিলরুট ক্যানেল
  • অন্যন্যা চন্দ্র ঘাট
  • বঙ্গবন্ধু সমাধিসৌধ
  • হিরন্যকান্দী আমগাছ
  • উলপুর জমিদার বাড়ি
  • ওড়াকান্দি ঠাকুর বাড়ি
  • সেন্ট মথুরানাথের সমাধি
  • গোপালগঞ্জের চান্দার বিল
  • দিঘলীয়া দক্ষিণা কালী বাড়ি
  • জমিদার গিরীশ চন্দ্র সেনের বাড়ি

 

হবিগঞ্জ জেলা

১৯৮৪ সালে হবিগঞ্জ জেলায় প্রতিষ্ঠিত হয়। হবিগঞ্জ জেলার পূর্ব নাম ছিলো “হাবিবগঞ্জ”। হবিগঞ্জ জেলার চা অনেক জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে হবিগঞ্জের দূরত্ব ১৫৯.৪ কি: মি: প্রায়

 

হবিগঞ্জ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • সাগরদীঘি
  • রাবার বাগান
  • ফরুটস ভ্যালি
  • বিতঙ্গল আখড়া
  • মশাজানের দিঘী
  • লালচান্দ চা বাগান
  • ভাওয়ানী চা বাগান
  • সাতছড়ি চা বাগান
  • বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ড
  • মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্তম্ভ
  • শচী অঙ্গন ধাম মন্দির
  • সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান
  • ফয়েজাবাদ হিল বধ্যভূমি
  • শংকর পাশা শাহী মসজিদ
  • রেমা–কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য
  • বানিয়াচং প্রাচী রাজবাড়ির ধংসাবশেষ

 

জামালপুর জেলা

১৯৭৮ সালে ২৬ ডিসেম্বর জামালপুর জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। জামালপুরের পূর্ব নাম “সিংহজানী”। তবে এখনো জামালপুরকে অনেকে সিংহজানী নামে ডেকে থাকেন। জামালপুরের বুড়ির দোকানের মিষ্টান্ন, পিঠালি, রসমালাই, ছানার পোলাও, ছানার পায়েসে ও কলার নাস্তা বিখ্যাত। ঢাকা থেকে জামালপুরের দূরত্ব ১৭৩.৫ কি: মি: প্রায়

 

জামালপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • নরপাড়া দুর্গ
  • গান্ধী আশ্রম
  • দয়াময়ী মন্দির
  • মালঞ্চ মসজিদ
  • মধুটিলা ইকোপার্ক
  • যমুনা সার কারখানা
  • ঝিনাই নদীর উৎসমুখ
  • দেওয়ানগঞ্জ সুগাল মিলস
  • লাউচাপড়া পিকনিক স্পট
  • লুইজ ভিলেজ পার্ক অ্যান্ড রিসোর্ট
  • মুক্তিযুদ্ধে জামালপুর ১১ নং সেক্টর
  • পাঁচ গম্বুজবিশিষ্ট রসপাল জামে মসজিদ
  • হযরত শাহ জামাল (রহঃ) এর পবিত্র মাজার শরীফ
  • হযরত শাহ কামাল (রহঃ) এর পবিত্র মাজার শরীফ

 

ঝালকাঠি জেলা

১৯৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঝালকাঠি জেলায় রূপান্তরিত হয়। পূর্বে ঝালকাঠি জেলার নাম ছিলো “মহারাজগঞ্জ”। ঝালকাঠি জেলা আটা, লবন ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে ঝালকাঠির দূরত্ব ২৭১.৭ কি: মি: প্রায়

 

ঝালকাঠি জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • সিটি পার্ক
  • বিনয়কাঠি
  • চায়না কবর
  • গাবখান সেতু
  • ধানসিঁড়ি নদী
  • নুরুল্লাপুর মঠ
  • সুজাবাদ কেল্লা
  • মাদাবর মসজিদ
  • ঘোষাল রাজবাড়ী
  • সিভিল কোর্ট ভবন
  • নেছারাবাদ মাদ্রাসা
  • মিয়া বাড়ি মসজিদ
  • পোনাবালিয়া মন্দির
  • কামিনী রায়ের বাড়ি
  • বেশনাই মল্লিকের দীঘি
  • শেরে বাংলার নানা বাড়ি
  • পুরাতন পৌরসভা ভবন
  • সুরিচোরা জামে মসজিদ
  • কীর্তিপাশা জমিদার বাড়ি
  • হযরত দাউদ শাহের মাজার
  • শিববাড়ি মন্দির ও ঠাকুর বাড়ি
  • শের-ই বাংলা ফজলুল হক ডিগ্রি কলেজ
  • শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হকের নানা বাড়ী
  • আলহাজ্ব মোঃ লেহাজ চাঁন চিশতী (রহঃ) এর মাজার

 

ঝিনাইদহ জেলা

১৯৮৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ঝিনাইদহ জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ঝিনাইদহ জেলা বিভিন্ন নদী ও ম্যানেজারের ধানের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে ঝিনাইদহ জেলার দূরত্ব ১৮৭.৩ কি: মি: প্রায়

 

ঝিনাইদহ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • বারোবাজার
  • মিয়ার দালান
  • নলডাঙ্গা মন্দির
  • ঢোল সমুদ্র দীঘি
  • গোড়ার মসজিদ
  • গলাকাটা মসজিদ
  • কে.পি. বসুর বাড়ী
  • লালন শাহের ভিটা
  • পাঞ্জু শাহের মাজার
  • মল্লিকপুরের বটগাছ
  • দত্তনগর কৃষি খামার
  • সিরাজ সাইর মাজার
  • জোড় বাংলা মসজিদ
  • নলডাঙ্গা জমিদার বাড়ি
  • শৈলকুপা শাহী মসজিদ
  • জোহান ড্রীম ভ্যালী পার্ক
  • কামান্না ২৭ শহীদের মাজার
  • গাজী কালু চম্পাবতীর বাজার
  • সাতগাছিয়া গায়েবানা মসজিদ
  • ফকির মাহমুদ বিশ্বাসের মাজার

 

জয়পুরহাট জেলা

১৯৮৪ সালে জয়পুরহাট জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। পূর্বে জয়পুরহাট “বাঘাবাড়ীহাট” নামে পরিচিত ছিলো। সোনালী মুরগী ও লতিরাজের জন্য মূলত জয়পুরহাট বিখ্যাত। এছাড়াও এ জেলা ধান উৎপাদন ও সুতা ক্রয়-বিক্রয়ের হাটের জন্য জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে জয়পুরহাট জেলার দূরত্ব ২৫১ কি: মি: প্রায়

 

জয়পুরহাট জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • নান্দাইল দিঘী
  • আছরাঙ্গা দিঘী
  • জয়পুর রিসোর্ট
  • লকমা রাজবাড়ি
  • বার শিবালয় মন্দির
  • গোপীনাথপুর মন্দির
  • পাগলা দেওয়ান বধ্যভূমি
  • হিন্দি-কসবা শাহী জামে মসজিদ

 

খাগড়াছড়ি জেলা

১৯৮৪ সালে খাগড়াছড়ি পৃথক জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবার পূর্বে “কার্পাস মহল” নামে পরিচিত ছিলো। অপরুপ সৌন্দর্যের অধিকারী খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা মূলত পর্যটকদের জন্য উপযুক্ত স্থান। তাই এ জেলা ভ্রমণের জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ ছাড়াও এ জেলার হলুদ উৎপাদনে এগিয়ে। ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ি জেলার দূরত্ব ২৬৯.৮ কি: মি: প্রায়

 

খাগড়াছড়ি জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • তারেং
  • হাতিমাথা
  • রিসাং ঝর্ণা
  • মাতাই পুখিরি
  • কংলাক পাড়া
  • তৈদুছড়া ঝর্ণা
  • আলুটিলা গুহা
  • দেবতার পুকুর
  • মায়াবিনী লেক
  • হর্টিকালচার পার্ক
  • নিউজিল্যান্ড পাড়া
  • বিডিআর স্মৃতিসৌধ
  • শান্তিপুর অরণ্য কুটির
  • আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র
  • মানিকছড়ি মং রাজবাড়ী
  • হর্টিকালচার হ্যারিটেজ পার্ক

 

খুলনা জেলা

১৮৮২ সালে খুলনা জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। খুলনা জেলার প্রাচীন নাম ছিলো “সপ্তগাঁও”। খুলনা জেলাকে রুপালি শহর নামে ডাকা হয়। খুলনা জেলাতে রয়েছে পৃথিবী বিখ্যাত উপকূলীয় বন “সুন্দরবন”। তাই সুন্দরবন, গলদা চিংড়ি, নারকেল, সন্দেশ প্রভৃতি জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে খুলনা জেলার দূরত্ব ২৭০.১ কি: মি: প্রায়

 

খুলনা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • সেনহাটি
  • দক্ষিণডিহি
  • পুটনী দ্বীপ
  • লিনিয়ার পার্ক
  • জাতিসংঘ পার্ক
  • ভূতিয়ার পদ্মবিল
  • বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড
  • চুকনগর বধ্যভূমি
  • গল্লামারী বধ্যভূমি
  • শহীদ হাদিস পার্ক
  • সুন্দরবনের কটকা
  • শিরোমনি স্মৃতিসৌধ
  • সুন্দরবনের করমজল
  • সুন্দরবনের দুবলার চর
  • শ্রী শ্রী দুর্গা বাড়ী মন্দির
  • খান জাহান আলী সেতু
  • স্যার পি.সি. রায়ের বাড়ী
  • সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্ট
  • খুলনার বিভাগীয় জাদুঘর
  • কবি কৃষ্ণ চন্দ্র ইনস্টিটিউট
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বসতভিটা
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্বশুরবাড়ি
  • বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধি
  • জাহানাবাদ ক্যান্টনমেন্ট চিড়িয়াখানা

 

কিশোরগঞ্জ জেলা

১৯৮৪ সালে কিশোরগঞ্জ জেলা হিসেবে রূপান্তরিত হয়। কিশোরগঞ্জ জেলার পূর্ব নাম ছিলো “জঙ্গলবাড়ি“। কিশোরগঞ্জ জেলা মূলত শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান এবং বালিশ মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জ জেলার দূরত্ব ১১৪.৯ কি: মি: প্রায়

 

কিশোরগঞ্জ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • উবাই পার্ক
  • নেহাল পার্ক
  • নিকলী হাওড়
  • দিল্লির আখড়া
  • অষ্টগ্রাম হাওর
  • পাগলা মসজিদ
  • এগার সিন্ধুর দুর্গ
  • নরসুন্দা লেকসিটি
  • প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট
  • কুতুব শাহ মদজিদ
  • শোলাকিয়া ঈদগাহ
  • কবি চন্দ্রাবতীর মন্দির
  • শেখ মাহমুদ শাহ মসজিদ
  • জঙ্গল বাড়ি (ঈসা খাঁর দুর্গ)
  • সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু

 

কুড়িগ্রাম জেলা

১৯৮৪ সালের ২৩ জানুয়ারি কুড়িগ্রাম জেলায় রূপান্তরিত হয়। কুড়িগ্রাম জেলা মূলত ক্ষীর লালমোহনের জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে কুড়িগ্রাম জেলার দূরত্ব ৩৪১.৭ কি: মি: প্রায়

 

কুড়িগ্রাম জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • চন্ডী মন্দির
  • অচিন গাছ
  • শাহী মসজিদ
  • চিলমারী বন্দর
  • টুপামারী পুকুর
  • দোলমঞ্চ মন্দির
  • ঘোগাদহ বাজার
  • উলিপুর মুন্সিবাড়ী
  • চান্দামারী মসজিদ
  • বঙ্গ সোনাহাট ব্রিজ
  • নাওডাঙ্গা জমিদার বাড়ি
  • ভেতরবন্দ জমিদার বাড়ি
  • শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি ফলক
  • মোগলবাসা ভাটলার সুইচগেট
  • ধরলা ব্রিজের পাড় পিকনিক স্পট

 

কুষ্টিয়া জেলা

১৯৪৭ সালে কুষ্টিয়া জেলা হিসেবে রূপান্তরিত হয়। কুষ্টিয়া জেলার পূর্ব নাম “নদীয়া”। বাউল সম্রাট লালন শাহের মাজার আর বিশ্বকবি রবী ঠাকুরের কুঠিবাড়ির জন্য কুষ্টিয়া জেলা অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ ছাড়াও এ জেলায় রয়েছে মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা। ঢাকা থেকে কুষ্টিয়া জেলার দূরত্ব ১৭১ কি: মি: প্রায়

 

কুষ্টিয়া জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • টেগর লজ
  • মোহিনী মিল
  • লালন শাহ সেতু
  • পরিমল থিয়েটার
  • কুষ্টিয়া পৌরভবন
  • গোপিনাথ জিউর মাজার
  • ঝাউদিয়ার শাহী মসজিদ
  • বাউল সম্রাট লালন শাহের মাজার
  • মীর মশাররফ হোসেনের বাস্তুভিটা
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ি ও জাদুঘর

 

লালমনিরহাট জেলা

১৯৮৪ সালের ১লা ফেব্রুয়ারি লালমনিরহাট জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ১৭৮৩ সালে লালমনি নামের এক জন মহিলা কৃষক ব্রিটিশ সৈন্য ও জমিদারদের বিরুদ্ধে লড়াই করে কৃষকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। এ লড়াইয়ে সে তার জীবন উৎসর্গ করে। সে সময় থেকে এ যায়গার নাম হয় “লালমনি”। সময়ের বিবর্তনে সে নামের সাথে “হাট” যুক্ত হয়ে এ জেলার নাম হয় “লালমনিরহাট”। লালমনিরহাট জেলা নদী, স্থল বন্দর, লালপাথর ও হাড়িভাঙ্গা আমের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে লালমনিরহাট জেলার দূরত্ব ৩৩৭.৯ কি: মি: প্রায়

 

লালমনিরহাট জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • তিস্তা ব্যারেজ
  • হারানো মসজিদ
  • নিদাড়িয়া মসজিদ
  • বুড়িমারী স্থল বন্দর
  • তিন বিঘা করিডোর
  • অবসর রেস্ট হাউজ
  • কাকিনা জমিদার বাড়ি
  • তুষভান্ডার জমিদার বাড়ি
  • দহগ্রাম আঙ্গরপোতা ছিটমহল

 

লক্ষ্মীপুর জেলা

১৯৮৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি লক্ষ্মীপুর জেলা হিসেবে গঠিত হয়। পূর্বে লক্ষ্মীপুর জেলা “ভুলুয়া” নামে পরিচিত ছিলো। লক্ষ্মীপুর জেলা মূলত নারিকেল, সুপারি, ইলিশ মাছ ও সয়াবিন উৎপাদনে বিখ্যাত। ঢাকা থেকে লক্ষ্মীপুর জেলার দূরত্ব ২৮৩.৬ কি: মি: প্রায়

 

লক্ষ্মীপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • মেঘনা নদী
  • লক্ষ্মীধর পাড়া
  • মটকা মসজিদ
  • জ্বীনের মসজিদ
  • শ্রীপুর দাস বাড়ী
  • খোয়া সাগর দীঘী
  • ভোম বাজার দীঘি
  • মতিরহাট মাছঘাট
  • দক্ষিন কালিকাপুর
  • শাহ জকির মাজার
  • চর আলেকজান্ডার
  • ইসহাক জমিদার বাড়ি
  • তিতা খাঁ জামে মসজিদ
  • হাজী ওমর আলীর মাজার
  • কমরেড তোয়াহা স্মৃতিসৌধ
  • কামানখোলা জমিদার বাড়ি
  • নারিকেল ও সুপারির বাগান
  • দালাল বাজার জমিদার বাড়ী
  • তেলিয়ার চর ও চর গজারিয়া
  • দক্ষিণ কালিকাপুর ফকিরা ভিটা

 

মাদারীপুর জেলা

১৯৮৪ সালে মাদারীপুর জেলা হিসেবে গঠিত হয়। পূর্বে মাদারীপুর জেলার নাম ছিলো “ইদিলপুর”। মাদারীপুর জেলা মূলত খেজুর গুড় ও রসগোল্লার জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে মাদারীপুর জেলার দূরত্ব ১৫৫.১ কি: মি: প্রায়

 

মাদারীপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • ইকো পার্ক
  • শকুনী লেক
  • ঝাউদি গিড়ি
  • হর্টিকালচার
  • পার্বতের বাগান
  • রাজারাম মন্দির
  • সেনাপতির দিঘি
  • আউলিয়াপুর নীলকুঠি
  • গনেশ পাগল সেবাশ্রম
  • মিঠাপুর জমিদার বাড়ী
  • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়ি
  • শেখ হাসিনা মহিলা কলেজ
  • আলগী কাজি বাড়ী মসজিদ
  • হযরত শাহ মাদারের দরগাহ
  • রাজা রামমোহন রায়ের বাড়ি

 

মাগুরা জেলা

১৯৮৪ সালে মাগুরা জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। পূর্বে মাগুরা জেলা “ভূষণা ও মহম্মদপুর” নামে পরিচিত ছিলো। মধুমতি নদীর ও রসমালাইয়ের জন্য মাগুরা জেলা বিখ্যাত। ঢাকা থেকে মাগুরা জেলার দূরত্ব ১৬৬.৩ কি: মি: প্রায়

 

মাগুরা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • ভাতের ভিটা
  • সিদ্ধেশ্বরী মঠ
  • মদনমোহন মন্দির
  • নেংটা বাবার আশ্রম
  • শ্রীপুর জমিদার বাড়ি
  • রাজা সীতারামের রাজ প্রাসাদ
  • কবি কাজী কাদের নওয়াজের বাড়ি
  • হাজীপুর ডাঃ লুৎফর রহমান স্মৃতি পাঠাগার
  • হযরত পীর মোকররম আলী শাহ (র:) দরগাহ

 

মানিকগঞ্জ জেলা

১৯৮৪ সালের ১ লা মার্চ মানিকগঞ্জ জেলার মর্যাদা লাভ করেসংস্কৃত ‘মানিক্য’ শব্দ থেকে মূলত মানিক শব্দটি এসেছে। অনেকে মনে করেন এখান থেকেই “মানিকগঞ্জ” নামের উৎপত্তি হয়। আবার অনেকে বলেন, দুর্ধর্ষ পাঠান সরদার মানিক ঢালীর নামানুসারে এ জেলার নাম করণ করা হয়েছে “মানিকগঞ্জ”। মূলত মানিকগঞ্জ জেলা খেজুরের গুড়ের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জ জেলার দূরত্ব ২৩.৪ কি: মি: প্রায়

 

মানিকগঞ্জ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • মত্তের মঠ
  • কবিরাজ বাড়ী
  • বাঠইমুড়ী মাজার
  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যালয়
  • তেওতা নবরত্ব মঠ
  • তেওতা জমিদার বাড়ী
  • বেতিলা জমিদার বাড়ী
  • পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাট
  • বালিয়াটি জমিদার বাড়ী
  • নাহার গার্ডেন পিকনিক স্পট

 

মেহেরপুর জেলা

১৯৮৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি মেহেরপুর জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। বিখ্যাত বচনকার মিহিরের নামানুসারে প্রথমে মিহিরপুর এবং পরবর্তীতে অপভ্রংশে “মেহেরপুর” নামকরণ হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। মেহেরপুর জেলা আমড়া, মিষ্ট সাবিত্রি ও রসকদম্বের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে মেহেরপুর জেলার দূরত্ব ২৮৩.৬ কি: মি: প্রায়

 

মেহেরপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • বল্লভপুর চার্চ
  • ডিসি ইকোপার্ক
  • ভবান্দপুর মন্দির
  • আমঝুপি নীলকুঠি
  • মেহেরপুর স্মৃতিসৌধ
  • সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির
  • স্বামী নিগমানন্দ আশ্রম
  • আমদহ গ্রামের স্থাপত্য নিদর্শন
  • মুজিবনগর মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কমপ্লেক্স ও আম্রকানন

 

মৌলভীবাজার জেলা

১৯৮৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার জেলা হিসেবে গঠিত হয়। পূর্বে মৌলভীবাজার জেলার নাম ছিলো “দক্ষিণ শ্রীহট্ট বা সাউথ সিলেট”। মৌলভীবাজার জেলায় প্রচুর পরিমানে চা ও রাবার উৎপাদিত হয় বলে এ জেলা চা ও রাবার উৎপাদনে বিখ্যাত। ঢাকা থেকে মৌলভীবাজার জেলার দূরত্ব ২০৫.৫ কি: মি: প্রায়

 

মৌলভীবাজার জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • চা বাগান
  • চা জাদুঘর
  • বাইক্কা বিল
  • হাইল হাওর
  • মণিপুরী পল্লী
  • মাধবপুর লেক
  • হাকালুকি হাওর
  • পাথারিয়া পাহাড়
  • হামহাম জলপ্রপাত
  • পরিকুন্ড জলপ্রপাত
  • মাধবকুন্ড জলপ্রপাত
  • দুসাই রিসোর্ট এন্ড স্পা
  • লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান
  • জান্নাতুল ফেরদৌস কমপ্লেক্স
  • বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান স্মৃতিসৌধ
  • গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ

 

ময়মনসিংহ জেলা

১৭৮৭ খ্রিস্টাব্দের ১লা মে ময়মনসিংহ জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রাচীন কালে এ জেলার নাম ছিলো “নসরতশাহী বা নাসিরাবাদ”। জাকির মিয়ার টক মিষ্টি জিলাটি ও মুক্তাগাছার মন্ডার জন্য ময়মনসিংহ জেলা অত্যন্ত জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ জেলার দূরত্ব ১১২.৬ কি: মি: প্রায়

 

ময়মনসিংহ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • শশী লজ
  • রাবার ডেম
  • গারো পাহাড়
  • স্বাধীনতা স্তম্ভ
  • কালুশাহ দীঘি
  • অর্কিড বাগান
  • গৌরীপুর হাউজ
  • চীনা মাটির টিলা
  • আলাদীন’স পার্ক
  • ময়মনসিংহ টাউন হল
  • সন্তোষপুর রাবার বাগান
  • আলেকজান্ডার ক্যাসেল
  • মহারাজ সূর্যকান্তের বাড়ি
  • বাংলাদেশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
  • রাজ রাজেশ্বরী ওয়াটার ওয়ার্কস
  • শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা
  • মনসাপাড়া সেভেনথ ডে এডভেন্টিস্ট সেমিনারী

 

মুন্সীগঞ্জ জেলা

১৯৮৪ সালে ১ মার্চ মুন্সীগঞ্জ কে জেলা হিসেবে গঠিত হয়। পূর্বে মুন্সীগঞ্জ জেলা “ইদ্রাকপুর” নামে পরিচিত ছিলো। মুন্সীগঞ্জ জেলা সুস্বাদু মিষ্টি ও আলুর জন্য জনপ্রিয়। ঢাকা থেকে মুন্সীগঞ্জ জেলার দূরত্ব ৫৩.৭ কি: মি: প্রায়

 

মুন্সীগঞ্জ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • পদ্মা রিসোর্ট
  • পদ্মহেম ধাম
  • মাওয়া রিসোর্ট
  • আড়িয়াল বিল
  • পোলঘাটা সেতু
  • ইদ্রাকপুর কেল্লা
  • মাওয়া ফেরি ঘাট
  • ষোলআনী সৈকত
  • সোনারং জোড়া মঠ
  • বার আউলিয়ার মাজার
  • ভাগ্যকুল জমিদার বাড়ি
  • রাজ বাল্লাল সেনের দীঘি
  • জগদীশ চন্দ্র বসু স্মৃতি জাদুঘর
  • মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট
  • অতীশ দীপঙ্করের পন্ডিত ভিটা
  • রায় বাহাদুর শ্রীনাথ রায়ের বাড়ি
  • হযরত বাবা আদম শহীদ (রঃ) এর মসজিদ

 

নারায়ণগঞ্জ জেলা

১৯৮৪ সালে নারায়ণগঞ্জ কে জেলা হিসেবে উন্নীত করা হয়। হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় নেতা বিকন লাল পান্ডে, যিনি “লক্ষী নারায়ণ ঠাকুর” নামে অধিক পরিচিত ছিলেন। উনার নামের সাথে মিল রেখে এ জেলার নাম রাখা হয় নারায়ণগঞ্জ। নারায়ণগঞ্জ জেলা কে প্রাচ্যের ড্যান্ডি নামে ডাকা হয় (ড্যান্ডি ছিল বিশ্বের প্রথম শিল্পোন্নত জুটপোলিস)। তাই নারায়ণগঞ্জ জেলা মূলত সোনালী আঁশ পাটের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলার দূরত্ব ৩৫.১ কি: মি: প্রায়

 

নারায়ণগঞ্জ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • মায়াদ্বীপ
  • লাঙ্গলবন্দ
  • জিন্দা পার্ক
  • পানাম সিটি
  • চৌরঙ্গী পার্ক
  • হাজীগঞ্জ দুর্গ
  • মেরি এন্ডারসন
  • সোনাকান্দা দুর্গ
  • কাইকারটেক হাট
  • বাংলার তাজমহল
  • জ্যোতি বসুর বাড়ী
  • ফুলের গ্রাম সাবদি
  • গোয়ালদি মসজিদ
  • কদম রসূল দরগাহ
  • সাতগ্রাম বাবুর বাড়ী
  • চারিতালুক পাল বাড়ী
  • সায়রা গার্ডেন রিসোর্ট
  • মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ী
  • লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর
  • বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ী
  • লোকনাথ ব্রক্ষচারীর আশ্রম
  • সাতগ্রাম জমিদার বাড়ী পুকুর
  • বিশনন্দী ফেরিঘাট ও মেঘনা নদী
  • জমিদার আমলের অম্বিকা কুটির
  • গিয়াস উদ্দিন আযম শাহের মাজার
  • সুবর্ণগ্রাম অ্যামিউজমেন্ট পার্ক এন্ড রিসোর্ট

 

নাটোর জেলা

১৯৮৪ সালে নাটোর জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এ জেলার পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে নারদ নদী। তাই ধরনা করা হয় এ নদীর নাম অনুসারে এ জেলার নাম রাখা হয়েছে “নাটোর”। নাটোর জেলা মূলত কাঁচাগোল্লা (এর প্রকার মিষ্টি জাতীয় খাবার) ও জীবনানন্দের বিখ্যাত কবিতার বনলতা সেন (চরিত্রের জন্য) বিখ্যাত। ঢাকা থেকে নাটোর জেলার দূরত্ব ২০৬.৯ কি: মি: প্রায়

 

নাটোর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • চলন বিল
  • হালতি বিল
  • শহীদ সাগর
  • উত্তরা গণভবন
  • গ্রীন ভ্যালী পার্ক
  • চলনবিল জাদুঘর
  • গোসাইজির আশ্রম
  • চাপিলা শাহী মসজিদ
  • দয়ারামপুর রাজবাড়ী
  • রানী ভবানী রাজবাড়ী
  • ফকিরচাদ বৈষ্ণব গোঁসাইজির আশ্রম
  • বনপাড়া লুর্দের রাণী মা মারিয়া ধর্মপল্লী

 

নেত্রকোনা জেলা

১৯৮৪ সালের ১৭ জানুয়ারি নেত্রকোনা জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। নেত্রকোনা জেলার প্রাচীন নাম ছিলো “কালিগঞ্জ”। নেত্রকোনা জেলা মূলত বালিশ মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে নেত্রকোনা জেলার দূরত্ব ১৬৭.৭ কি: মি: প্রায়

 

নেত্রকোনা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • বিরিশিরি
  • বিজয়পুর
  • রাণীখং মিশন
  • সোমেশ্বরী নদী
  • কমলা রাণী দিঘী
  • ডিঙ্গাপোতা হাওর
  • চিনা মাটির পাহাড়
  • রোইয়াইল বাড়ী দূর্গ
  • সাত শহীদের মাজার
  • টংক শহীদ স্মৃতিসৌধ
  • রাণীমাতা রাশমণি স্মৃতিসৌধ
  • বিরিশিরি কালচারাল একাডেমী
  • হযরত শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমী (রাঃ)

 

নীলফামারী জেলা

১৯৮৪ সালে নীলফামারী জেলা হিসেবে উন্নীত হয়। নীল চাষের অনুকূল হওয়ায় এ জেলায় গড়ে উঠে অসংখ্য নীলকুঠি ও নীল খামার। এক সময় কৃষকদের মুখে “নীল খামার” রূপান্তরিত হয় “নীল খামারী” তে। আর এই নীল খামারী থেকেই উদ্ভব হয় নীলফামারী নামের। ডোমারের সন্দেশের জন্য মূলত নীলফামারী জেলা বিখ্যাত। ঢাকা থেকে নীলফামারী জেলার দূরত্ব ৩৬০.২ কি: মি: প্রায়

 

নীলফামারী জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • জাদুঘর
  • নীল কুঠি
  • নীল সাগর
  • চিনি মসজিদ
  • তিস্তা ব্যারেজ
  • ক্যাথলিক গির্জা
  • হরিশচন্দ্রের পাঠ
  • রেলওয়ে কারখানা
  • কুন্দ পুকুর মাজার
  • ভিমের মায়ের চুলা
  • ধর্মপালের রাজবাড়ী

 

নড়াইল জেলা

১৯৮৪ সালের ১লা মার্চ নড়াইল জেলা হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। কথিত আছে নড়িয়াল ফকিরের আর্শিবাদপুষ্ট নড়ি (লাঠি) হতে নড়াইল নামের সৃষ্টি হয়। নড়াইল জেলা পেড়ো সন্দেশ, খেজুরের গুড় এবং খেজুরের রসের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে নড়াইল জেলার দূরত্ব ১৮৩.৬ কি: মি: প্রায়

 

নড়াইল জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • বাঁধা ঘাট
  • চিত্রা রিসোর্ট
  • তপনভাগ দিঘী
  • ৭১-এর বধ্যভূমি
  • সুলতান কমপ্লেক্স
  • স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভ
  • অরুনিমা ইকো পার্ক
  • স্বপ্নবীথি পিকনিক স্পট
  • নিরিবিলি পিকনিক স্পট
  • নীহাররঞ্জন গুপ্তের বাড়ি
  • নড়াইল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার
  • চিত্র শিল্পী এসএম সুলতানের সমাধী
  • অরুণিমা কান্ট্রি সাইড এন্ড গলফ রিসোর্ট
  • বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স
  • কথা সাহিত্যিক নীহাররঞ্জন গুপ্তের পৈত্রিক নিবাস

 

নরসিংদী জেলা

১৯৮৪ সালে নরসিংদী কে জেলা হিসেবে ঘোষণা করে সরকার। ঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথম দিকে “রাজা নরসিংহের” নাম অনুসারে এ জেলার নাম রাখা হয় নরসিংদী। নরসিংদী জেলা মূলত তাঁতের তৈরি লুঙ্গির জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে নরসিংদী জেলার দূরত্ব ৪৯.৫ কি: মি: প্রায়

 

নরসিংদী জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • লটকন বাগান
  • উয়ারী বটেশ্বর
  • সোনাইমুড়ি টেক
  • হেরিটেজ রিসোর্ট
  • ড্রিম হলিডে পার্ক
  • আটকান্দি মসজিদ
  • ওয়ান্ডার ল্যান্ড পার্ক
  • বালাপুর জমিদার বাড়ী
  • আরশি নগর মিনি পার্ক
  • গিরিশ চন্দ্র সেনের বাড়ী
  • মনু মিয়ার জমিদার বাড়ী
  • লক্ষণ সাহার জমিদার বাড়ী
  • নবীনচন্দ্র সাহার জমিদার বাড়ী
  • বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান বাড়ি ও জাদুঘর

 

নওগাঁ জেলা

১৯৮৪ এর ১ মার্চ নওগাঁ জেলা হিসেবে উন্নীত হয়। “নও” অর্থ (নতুন) ও “গাঁ” অর্থ (গ্রাম) এ দুটি শব্দের অর্থ হলো নতুন গ্রাম। আর এখান থেকেই মূলত “নওগাঁ” নামের উৎপত্তি। নওগাঁ জেলা প্যারা সন্দেশ ও চালের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে নওগাঁ জেলার দূরত্ব ২৪০.৮ কি: মি: প্রায়

 

নওগাঁ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • জবাই বিল
  • ডানা পার্ক
  • আলতাদীঘি
  • মাহি সন্তোষ
  • আলতা দিঘী
  • ভীমের পান্টি
  • জগদ্দল বিহার
  • কুসুম্বা মসজিদ
  • দিব্যক জয় স্তম্ভ
  • বলিহার রাজবাড়ী
  • ঠাকুর মান্দা মন্দির
  • পাহাড়পুর জাদুঘর
  • হাপানিয়া খেয়া ঘাট
  • পতিসর কাচারী বাড়ী
  • রবি ঠাকুরের কুঠিবাড়ী
  • পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার

 

নোয়াখালী জেলা

১৮২১ সালে নোয়াখালী জেলা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। পূর্বে নোয়াখালী জেলার নাম ছিলো “ভুলুয়া”। নোয়াখালী জেলা তাদের ইউনিক ভাষা, সেখানকার মজাদার ও হাস্যকর মানুষদের জন্যে বিখ্যাত। ঢাকা থেকে নোয়াখালী জেলার দূরত্ব ১৯৮.৪ কি: মি: প্রায়

 

নোয়াখালী জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • নিঝুম দ্বীপ
  • গান্ধী আশ্রম
  • মুছাপুর ক্লোজার
  • বজরা শাহী মসজিদ
  • নোয়াখালী ড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্ক
  • নোয়াখালী কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার
  • নোয়াখালী জেলা জামে মসজিদ
  • বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোঃ রুহুল আমিন গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর

 

পাবনা জেলা

১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ অক্টোবর পাবনা জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রাচীন রাজ্য পুন্ড্র বা পুন্ড্রবর্ধনের নাম থেকে মূলত “পাবনা” নামের উদ্ভব হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। পাবনাতে বহু নির্দশন থাকলেও পাবনা জেলা মূলত মানসিক হাসপাতালের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে পাবনা জেলার দূরত্ব ২৪০.৫ কি: মি: প্রায়

 

পাবনা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • গজনার বিল
  • পাকশী রিসোর্ট
  • লালন শাহ সেতু
  • এডরুক লিমিটেড
  • জোড় বাংলা মন্দির
  • ঈশ্বরদী রেল জংশন
  • ঐতিহ্যবাহী তাঁতশিল্প
  • ভাড়ারা শাহী মসজিদ
  • তাড়াশ জমিদার ভবন
  • পাকশীস্থ হার্ডিঞ্জ ব্রিজ
  • তাঁতীবন্দ জমিদার বাড়ী
  • চাটমোহর শাহী মসজিদ
  • ক্ষেতুপাড়া জমিদার বাড়ী
  • পাবনা মানসিক হাসপাতাল
  • প্রমথ চৌধুরীর পৈতৃক নিবাস
  • ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের সৎসঙ্গ
  • সুচিত্রা সেনের স্মৃতি সংগ্রহশালা
  • সুজানগর আজিম চৌধুরী জমিদার
  • আটঘরিয়া বংশীপাড়া গ্রামের চন্দ্রাবতীর ঘাট

 

পিরোজপুর জেলা

১৯৮৪ সালে পিরোজপুর জেলা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ধারণা করা হয়, মোগল সম্রাট শাহসূজার পুত্র ফিরোজশাহের নামে “ফিরোজপুর” এবং পরে অপভ্রংশ হিসেবে নামকরণ হয় “পিরোজপুর”। পিরোজপুর জেলা বিয়ের গান, প্রবাদ প্রবচন, রসগোল্লা ও নারকেলের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে পিরোজপুর জেলার দূরত্ব ২৬৪.৪ কি: মি: প্রায়

 

পিরোজপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • ডিসি পার্ক
  • হুলারহাট নদী বন্দর
  • ভান্ডারিয়া শিশু পার্ক
  • আটঘর আমড়া বাগান
  • কদমতলা জর্জ হাই স্কুল
  • কুড়িয়ানা পেয়ারা বাজার
  • আজিম ফরাজীর মাজার
  • পাড়েরহাট জমিদার বাড়ী
  • রায়েরকাঠি জমিদার বাড়ী
  • স্বরূপকাঠি পেয়ারা বাগান
  • সারেংকাঠি পিকনিক স্পট
  • মঠবাড়িয়ার মমিন মসজিদ
  • বলেশ্বর ঘাট শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ
  • কবি আহসান হাবিব এর বাড়ী
  • হরিণপালা রিভার ভিউ ইকোপার্ক
  • উপজেলা পরিষদের ফুলের বাগান
  • কুড়িয়ানা আনুকূল ঠাকুরের আশ্রম
  • মঠবাড়িয়া হাতেম আলী খান সাহেবের বাড়ী

 

পঞ্চগড় জেলা

১৯৮৪ সালের ১লা ফেব্রুয়ারী পঞ্চগড় জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ধারণা করা হয়, বহুকাল আগে পুন্ডুনগর রাজ্যের অর্ন্তগত “পঞ্চনগরী” নামে একটি আলাদা অঞ্চল ছিল। কালক্রমে পঞ্চনগরী এক সময় “পঞ্চগড়” নামে রূপ নেয়। আবার অনেকে ধারণা করেন, এই অঞ্চলের ৫ টি গড়ের অবস্থানের জন্যই “পঞ্চগড়” নামটির উৎপত্তি হয়। গড়গুলো হলোঃ ভিতরগড়, মীরগড়, হোসেনগড়, রাজনগড় ও দেবেনগড়। ঢাকা থেকে পঞ্চগড় জেলার দূরত্ব ৪১৪.৭ কি: মি: প্রায়

 

পঞ্চগড় জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • মিরগড়
  • ভিতরগড়
  • মহারাজার দিঘী
  • এশিয়ান হাইওয়ে
  • রকস মিউজিয়াম
  • গোলক ধাম মন্দির
  • ভিতরগড় দুর্গ নগরী
  • বার আউলিয়া মাজার
  • তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো
  • মির্জাপুর শাহী মসজিদ
  • বদেশ্বরী মহাপীঠ মন্দির
  • বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট
  • তেঁতুলিয়া থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা

 

পটুয়াখালী জেলা

১৯৬৯ সনের ১ জানুয়ারি পটুয়াখালী জেলা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। পূর্বে পটুয়াখালী জেলার নাম ছিলো “পাতুয়ার খাল”। পটুয়াখালী জেলা মৎস্য সম্পদের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে পটুয়াখালী জেলার দূরত্ব ২৮০.৬ কি: মি: প্রায়

 

পটুয়াখালী জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • লেবুর চর
  • চর বিজয়
  • সোনার চর
  • ফাতরার চর
  • পানি জাদুঘর
  • কুয়াকাটার কুয়া
  • কানাই বলাই দিঘী
  • সীমা বৌদ্ধ মন্দির
  • গঙ্গা-মতির জঙ্গল
  • আলীপুর মাছ বাজার
  • কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
  • মিশ্রিপাড়া বৌদ্ধ মন্দির
  • মজিদবাড়িয়া শাহী মসজিদ
  • শ্রীরামপুর আমরের মসজিদ
  • শ্রীরামপুর প্রাচীন জমিদার বাড়ী
  • লাউকাটি ওয়াপদা কলোনী দীঘি
  • আঃ রাজ্জাক বিশ্বাসের সাপের খামার

 

রাজশাহী জেলা

১৭৭২ সালে রাজশাহী জেলা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। রাজশাহী জেলার পূর্ব নাম “রামপুর-বোয়ালিয়া”। রাজশাহী জেলার আম সারা দেশ জুড়ে বিখ্যাত। এ ছাড়াও এ জেলার শাড়ি, খেজুরের গুড় এবং ক্ষীরের চমচম বিখ্যাত। ঢাকা থেকে রাজশাহী জেলার দূরত্ব ২৪৭.৬ কি: মি: প্রায়

 

রাজশাহী জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • শিশু পার্ক
  • হাওয়াখানা
  • পদ্মার পাড়
  • উৎসব পার্ক
  • সাফিনা পার্ক
  • বাঘা মসজিদ
  • পুঠিয়া রাজবাড়ি
  • পুঠিয়া শিবমন্দির
  • শাহ মখদুমের মাজার
  • রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
  • শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা
  • বরেন্দ গবেষণা জাদুঘর
  • রাজশাহী কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানা
  • শহীদ কামারুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা

 

রাঙ্গামাটি জেলা

১৯৮৪ সালে রাঙ্গামাটি জেলা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। রাঙ্গামাটি জেলার পূর্ব নাম ছিলো “হরিকেল”। রাঙ্গামাটি জেলা মূলত আনারস ও কলার জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে রাঙ্গামাটি জেলার দূরত্ব ৩০৫.৫ কি: মি: প্রায়

 

রাঙ্গামাটি জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • যমচুক
  • ঝুলন্ত ব্রীজ
  • কাপ্তাই লেক
  • পেদা টিং টিং
  • শুভলং ঝর্ণা
  • কমলক ঝর্ণা
  • ধুপপানি ঝর্ণা
  • মুপ্পোছড়া ঝর্ণা
  • হাজাছড়া ঝর্ণা
  • রাজবন বিহার
  • সাজেক ভ্যালী
  • পলওয়েল পার্ক
  • রাইংখ্যাং পুকুর
  • হ্যাপি আইল্যান্ড
  • ফুরমোন পাহাড়
  • চাকমা রাজার বাড়ি
  • উপজাতীয় জাদুঘর
  • রাজস্থলী ঝুলন্ত ব্রীজ
  • চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার
  • কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান
  • টুক টুক ইকো ভিলেজ
  • কর্নফুলী পেপার মিলস
  • আরণ্যক হলিডে রিসোর্ট
  • নৌবাহিনী পিকনিক স্পট
  • শ্রদ্বেয় বনভোন্তের জন্ম স্থান
  • উপজাতীয় টেক্সটাইল মার্কেট
  • রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সড়ক
  • কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের স্পিলওয়ে
  • বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সনায়েক মুন্সী আব্দুর সউফ স্মৃতি ভাষ্কর্য

 

রাজবাড়ী জেলা

১৯৮৪ সালের ১ মার্চ রাজবাড়ী জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। যে কোন এক রাজার বাড়ীর নামানুসারে এ জেলার নামকরণ করা হয়েছে “রাজবাড়ী”। রাজবাড়ী জেলা চমচমের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে রাজবাড়ী জেলার দূরত্ব ৭৮.৮ কি: মি: প্রায়

 

রাজবাড়ী জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • কল্যাণ দীঘি
  • জোর বাংলা মন্দির
  • জামাই পাগলের মাজার
  • শাহ পালোয়ানের মাজার
  • মনু মিয়া ছনু মিয়ার মাজার
  • মীর মোশারফ হোসেন স্মৃতি কেন্দ্র
  • রাজবাড়ী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের লাল ভবন

 

রংপুর জেলা

১৭৬৯ সালে রংপুর জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। পূর্বে রংপুর জেলা “রঙ্গপুর” নামে পরিচিত ছিলো। বর্তমানে রংপুর জঙ্গপুর নামেও পরিচিত। রংপুর জেলায় প্রচুর পরিমান তামাক ও ইক্ষু উৎপাদিত হয়। তাই রংপুর জেলা তামাক ও ইক্ষুর জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে রংপুর জেলার দূরত্ব ৩০২.৯ কি: মি: প্রায়

 

রংপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • পুরাকীর্তি
  • পায়রাবন্দ
  • ইকোপার্ক
  • টাউন হল
  • মায়া ভুবন
  • ঝাড়বিশলা
  • ভিন্ন জগত
  • শতবর্ষী গাছ
  • শ্বাশত বাংলা
  • আনন্দ নগর
  • চিকলির বিল
  • শতরঞ্জি পল্লী
  • বেনারসি পল্লী
  • নান্দিনার দীঘি
  • মিঠাপুকুর দীঘি
  • তিস্তা রেল সেতু
  • নয় গম্বুজ মসজিদ
  • গোপালপুর ফরেস্ট
  • খান চৌধুরী মসজিদ
  • লাহিড়ীর হাট বধ্যভূমি
  • তাজহাট জমিদার বাড়ী
  • হাতী বান্ধা মাজার শরীফ
  • ইটকুমারী জমিদার বাড়ী
  • প্রয়াস সেনা বিনোদন পার্ক
  • বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্র
  • রংপুর কারমাইকেল কলেজ
  • সাহাবাজপুর বৌদ্ধনাথের ধাম
  • দেওয়ান বাড়ির জমিদার বাড়ী
  • ড. ওয়াজেদ মিয়ার সমাধিস্থান
  • কেরামতিয়া মসজিদ ও মাজার
  • মিঠাপুকুর তিন কাতারের মসজিদ
  • রাণী দেবি চৌধুরানীর কাচারি বাড়ী
  • জেলা পরিষদ ও পাথির অভয়ারণ্য
  • দক্ষিন মমিনপুর জহুরিয়া বুড়া মসজিদ

 

সাতক্ষীরা জেলা

১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে সাতক্ষীরা জেলা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। পূর্বে সাতক্ষীরা জেলা “সাতঘরিয়া” নামে পরিচিত ছিলো। চিংড়ি ও সন্দেশের জন্য সাতক্ষীরা জেলা বিখ্যাত। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা জেলার দূরত্ব ২৭৫.৪ কি: মি: প্রায়

 

সাতক্ষীরা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • টাকীর ঘাট
  • নলতা শরীফ
  • কপোতাক্ষ নদ
  • শ্যামনগর গির্জা
  • জোড়া শিব মন্দির
  • শ্যাম সুন্দর মন্দির
  • প্রবাজপুর মসজিদ
  • গুনাকরকাটি মাজার
  • দেবহাটা জমিদার বাড়ী
  • সোনাবাড়িয়া মঠ মন্দির
  • ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত
  • তেঁতুলিয়া জামে মসজিদ
  • সাত্তার মোড়লের স্বপ্নবাড়ী
  • মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত
  • লিমপিড বোটানিক্যাল গার্ডেন
  • কলাগাছিয়া ইকোট্যুরিজম পার্ক
  • মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট
  • দেবহাটা ম্যানগ্রোভ পর্যটন কেন্দ্র

 

শেরপুর জেলা

১৯৮৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি শেরপুর জেলা হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। পূর্বে শেরপুর জেলা “দশকাহনিয়া বাজু” নামে পরিচিত ছিলো বলে জানা যায়। শেরপুর জেলা ছানার চপ, ছানার পায়েস এবং দই এর জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে শেরপুর জেলার দূরত্ব ১৮০.৩ কি: মি: প্রায়

 

শেরপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • মধুটিলা
  • কলা বাগান
  • সুতানাল দীঘি
  • রাজার পাহাড়
  • নয়াবাড়ির টিলা
  • শেরপুর পর্যটন কেন্দ্র
  • গাজনী অবকাশ কেন্দ্র
  • বনরাণী ফরেষ্ট রিসোর্ট
  • পানিহাটা-তারানি পাহাড়
  • শের আলী গাজীর মাজার
  • মাইসাহেবা জামে মসজিদ
  • রাজার পাহাড় ও বাবেলাকোনা
  • পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি

 

শরীয়তপুর জেলা

১৯৮৪ সালে শরীয়তপুর জেলা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। পূর্বে শরীয়তপুর জেলাকে “ইন্দ্রাকপুর” নামে ডাকা হত। শরীয়তপুর জেলা বিবিখানা পিঠা, মৃৎশিল্প ও পিতলের জিনিসপত্রের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে শরীয়তপুর জেলার দূরত্ব ১০৩.০ কি: মি: প্রায়

 

শরীয়তপুর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • রুদ্রকর মঠ
  • রামসাধুর আশ্রম
  • ফতেহজংপুর দুর্গ
  • ধানুকার মনসা বাড়ী
  • সুরেশ্বর দরবার শরীফ
  • মহিষারের দিগম্বরী দীঘি
  • মর্ডান ফ্যান্টাসি কিংডম
  • বুড়ির হাট ঐতিহ্যবাহী মসজিদ
  • বাহাদুর খলিলুর রহমান সিকদারের বাসস্থান
  • জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যালয়

 

সিরাজগঞ্জ জেলা

৯৮৪ সালের ১ লা এপ্রিল সিরাজগঞ্জ জেলা হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। সিরাজ আলীর নামানুসারে এ জেলার নামকরণ করা হয় “সিরাজগঞ্জ”। সিরাজগঞ্জ জেলা মূলত ধানসিড়িঁর দই ও তাঁতশিল্পের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জ জেলার দূরত্ব ১৪০.৮ কি: মি: প্রায়

 

সিরাজগঞ্জ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • ইকো পার্ক
  • চায়না বাঁধ
  • যমুনা সেতু
  • ইলিয়ট ব্রীজ
  • নবরত্ন মন্দির
  • জয়সাগর দিঘী
  • মুক্তির সোপান
  • রবীন্দ্র কাছারি বাড়ী
  • যাদব চক্রবর্তীর বাড়ী
  • ভোলা দেওয়ানের মাজার
  • আটঘরিয়া জমিদার বাড়ী
  • সুচিত্রা সেনের ভাঙ্গা বাড়ী গ্রাম
  • ধুবিল কাটার মহল জমিদার বাড়ী
  • মকিমপুর জমিদার বাড়ীর মন্দির
  • কবি রজনী কান্ত সেনের জন্মস্থান
  • সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর বাড়ী
  • সান্যাল জমিদার বাড়ীর শিব দুর্গা মন্দির
  • মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাষানীল বাড়ী

 

সুনামগঞ্জ জেলা

১৯৮৪ সালে সুনামগঞ্জ জেলা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। পূর্বে সুনামগঞ্জ জেলার নাম ছিলো “বনগাঁও“। সুনামগঞ্জ জেলা লোক সংগীত, দেসবন্ধুর মিষ্টি, পাথর শিল্প, মৎস্য ও সিমেন্ট শিল্পের জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে সুনামগঞ্জ জেলার দূরত্ব ২৬৬.৬ কি: মি: প্রায়

 

সুনামগঞ্জ জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • বর্ডার হাট
  • সুরমা নদী
  • নারায়ণতলা
  • নীলাদ্রি লেক
  • শিমুল বাগান
  • লাউড়ের গড়
  • যাদুকাটা নদী
  • টাঙ্গুয়ার হাওর
  • বারেকের টিলা
  • ডলুরা স্মৃতিসৌধ
  • লালঘাট ঝর্নাধারা
  • শহীদ সিরাজ লেক
  • হাসান রাজার বাড়ী
  • গৌরারং জমিদার বাড়ী
  • জগন্নাথ জিউর আখড়া
  • পাইলগাও জমিদার বাড়ী
  • সুনামগঞ্জ ঐতিহ্য জাদুঘর
  • পাগলা বড় জামে মসজিদ
  • সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের বাড়ী

 

টাঙ্গাইল জেলা

১৯৬৯ সালে টাঙ্গাইল জেলা হিসেবে রূপান্তরির হয়। টাঙ্গাইল জেলা পূর্বে “আটিয়া” নামে পরিচিত ছিলো। টাঙ্গাইল জেলা মূলত চমচম মিষ্টি ও তাঁতের শাড়ির জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল জেলার দূরত্ব ৮৫.৬ কি: মি: প্রায়

 

টাঙ্গাইল জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • ডিসি লেক
  • সাগরদীঘি
  • যমুনা সেতু
  • পরীর দালান
  • এলেঙ্গা রিসোর্ট
  • উপেন্দ্র সরোবর
  • পাকুল্লা মসজিদ
  • আতিয়া মসজিদ
  • ধনবাড়ি মসজিদ
  • ২০১ গম্বুজ মসজিদ
  • বন গ্রামের গণকবর
  • বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতু
  • জলছত্র আনারস হাট
  • নাগরপুর চৌধুরী বাড়ী
  • মহেড়া জমিদার বাড়ী
  • পীরগাছা রাবার বাগান
  • আদম কাশ্মীর মাজার
  • মোকনা জমিদার বাড়ী
  • করটিয়া জমিদার বাড়ী
  • পাকুটিয়া জমিদার বাড়ী
  • চর গাবসারা দাখিল মাদ্রাসা
  • শহীদ সালাহ উদ্দিন্দ সেনানিবাস
  • ধলাপাড়া চৌধুরীবাড়ী ও কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ

 

ঠাকুরগাঁও জেলা

১৯৮৪ সালে ১ ফেব্রুয়ারি ঠাকুরগাঁও জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। পূর্বে ঠাকুরগাঁও জেলা কে “নিশ্চিন্তপুর” নামে ডাকা হত। সূর্যপুরী আমের জন্য মূলত ঠাকুরগাঁও জেলা বিখ্যাত। ঢাকা থেকে ঠাকুরগাঁও জেলার দূরত্ব ৪০৫.৯ কি: মি: প্রায়

 

ঠাকুরগাঁও জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • রাজভিটা
  • বাংলা গড়
  • বালিয়া মসজিদ
  • কোরমখান গড়
  • মহাল রাজবাড়ী
  • হরিপুর রাজবাড়ী
  • জগদল রাজবাড়ী
  • সনগাঁ শাহী মসজিদ
  • ফানসিটি শিশু পার্ক
  • হরিণমারী শিব মন্দির
  • হরিপুর জমিদার বাড়ী
  • খুনিয়া দিঘী স্মৃতি সৌধ
  • গেদুড়া জামে মসজিদ
  • গোরক্ষনাথ মন্দির কূপ
  • রানীশংকৈল জমিদার বাড়ী
  • রাজা টিংকনাথের রাজবাড়ী
  • মেদেনী সাগর জামে মসজিদ
  • বালিয়াডাঙ্গী সূর্য্যপূরী আমগাছ
  • শালবাড়ি মসজিদ ও ইমামবাড়া
  • লোকায়ন জীবন বৈচিত্র জাদুঘর
  • জামালপুর জমিদারবাড়ী জামে মসজিদ

 

ভোলা জেলা

১৯৮৪ সালে ভোলা জেলা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। পূর্বে ভোলা জেলা “দক্ষিণ শাহবাজপুর” নামে পরিচিত ছিলো। মূলত মহিষের দুধের দই, নারকেল ও সুপারির জন্য ভোলা জেলা বিখ্যাত। ভোলা জেলাই হলো বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা। ঢাকা থেকে ভোলা জেলার দূরত্ব ১৮৬.৫ কি: মি: প্রায়

 

ভোলা জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • দেউলী
  • ঢাল চর
  • চর মনপুরা
  • জ্যাকব টাওয়ার
  • চর কুকরি মুকরি
  • স্বাধীনতা জাদুঘর
  • মনপুরা ফিশারিজ লিঃ
  • মনপুরা ল্যান্ডিং স্টেশন
  • নিজাম হাসিনা মসজিদ
  • বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর

 

যশোর জেলা

১৭৮১ সালে যশোর জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। পূর্বে যশোর জেলা “খিলাফাতাবাদ” নামে পরিচিত ছিলো। যশোর জেলা খেজুর গুড় ও কলার জন্য বিখ্যাত। ঢাকা থেকে যশোর জেলার দূরত্ব ২১০.৫ কি: মি: প্রায়

 

যশোর জেলার আকর্ষণীয় জায়গা

  • মধুপল্লী
  • ঝাপা বাওড়
  • হনুমান গ্রাম
  • খড়িঞ্জা বাওড়
  • ভরতের দেউল
  • চাঁচড়া রাজবাড়ী
  • কালেক্টরেট পার্ক
  • যশোর বোট ক্লাব
  • কালুডাঙ্গা মন্দির
  • গদাধরপুর বাওড়
  • জেস গার্ডেন পার্ক
  • দমদম পীরের ডিবি
  • বেনাপোল স্থল বন্দর
  • তুলা বীজ বর্ধন খামার
  • গদখালী ফুলের বাগান
  • ধীরাজ ভট্টাচার্যের বাড়ি
  • মীর্জানগর হাম্মাম খানা
  • বিনোদিয়া ফ্যামিলি পার্ক
  • গদখালী ফুলের রাজধানী
  • মধুসূদন দত্তের বাড়ি মধুপল্লী
  • চাঁচড়ার মৎস উৎপাদন কেন্দ্র
  • মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ী
  • বীরশেষ্ট নূর মোহাম্মদের মাজার

 

শেষ কথা

উক্ত পোস্টে আমরা চেষ্টা করেছি বাংলাদেশের সকল জেলার আকর্ষণীয় ও দর্শনীয় স্থান গুলোর নাম বলার। যদি কোন স্থান বাদ পরে গিয়ে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে আমাদের জানাবেন, আর বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button